কোন দেশে যদি বোরখাবিরোধী অথবা দাড়িবিরোধী আইন করা হয় আর আপনি বোরকা খুলে ফেলেন অথবা দাড়ি সেভ করে ফেলেন, তাতে কিন্তু জাহান্নাম থেকে বাঁচতে পারবেন না । আল্লাহ অবশ্যই আপনাকে প্রশ্ন করবেন যে, আমার দুনিয়া কি এতো ছোট ছিল যে তুমি অন্য কোথাও যাওয়ার জায়গা পেলে না ?
শাইখ ইমরান নজর হোসেন
আদর্শ মুসলিম গ্রামে চলুন
আপনার জন্য শহর ছেড়ে গ্রামে চলে যাওয়ার প্রয়োজন নাই যদি আপনার শহর ভালো লাগে ।
যদিও আপনার চক্ষু থাকে অথচ দেখিতে পান না যে মহিলারা কাপড় পরিধান করিয়াও নগ্ন থাকে
যদিও আপনার চক্ষু থাকে অথচ দেখিতে পান না নারীরা পুরুষদের বেশভূষা ধারন করে
যদিও আপনার চক্ষু থাকে অথচ দেখিতে পান না উচু উচু বিল্ডিং
যদিও আপনার চক্ষু আছে অথচ দেখিতে পান না মদ্যপানের ব্যাপক বৃদ্ধি
যদিও আপনার চক্ষু আছে অথচ দেখিতে পান না পতিতাবৃত্তির প্রসার
…..আপনি দেখিতে পান না বড় সাইজের শস্য-ফল-ফ্রুট এবং ভেজাল
…..আপনি দেখিতে পান না শহরগুলোতে শিক্ষা ব্যবস্থায় দুর্নীতি
…..আপনি দেখিতে পান না আল্লাহবিরোধী পৃথিবী
আপনি যদি এই বিষয়গুলি দেখিতে না পান তবে আমি আপনাকে শহর ত্যাগ করিতে বলিব না
শহরেই থাকুন সেটা আপনার ইচ্ছা
কিন্তু আপনি যাহা দেখিতে পান না আমরা তাহা দেখিতে পাইতেছি যেই বিষয়গুলি আমরা উল্লেখ করিলাম
আমরা মনে করি শহর ত্যাগ করিবার সময় আসিয়া গিয়াছে
আপনি যদি শহর ত্যাগ করিতে না চান তবে না করুন
কিন্তু আমাদের শহর পরিত্যাগ করা ঠেকাতে চান কেন ?
আমাদের ধারনা জাহাজ ডুবিতে যাইতেছে
আমাদের ধারনা জাহাজকে ডুবার হাত থেকে কেউ রক্ষা করিতে পারিবে না
আমাদের ধারনা আমরা যে নৌকায় উঠিয়াছি তাহা ডুবিতেছে এবং কেহই তাহার ডুবা রোধ করিতে পারিবে না
সুতরাং এখন সাধারণ কান্ডজ্ঞানের দাবী হইল আমাদেরকে জাহাজ থেকে নামিয়া যাইতে হইবে
কাজেই আমরা মুসলিম গ্রামে চলিয়া যাইতেছি
যদি আপনি তাহা করিতে না চান
যদি আপনি ডুবন্ত জাহাজেই থাকিতে চান তবে থাকুন
আমরা সেখানে আদৌ থাকিতে চাই না
ইহা আপনার ইচ্ছা
জাহাজ যখন ডুবিয়া যাইবে তাহার সাথে আপনিও ডুবিয়া যাইবেন
আমরা যখন মুসলিম গ্রামে চলিয়া যাইব
আমরা যখন শহর হইতে নিজেদের সরাইয়া নিব
আমরা তাহলে সুরা কাহাফের অনুসরন করিলাম
যাহা
আখেরী জামানা সংক্রান্ত
সুরা এবং সেই সুরাতে কয়েকজন
যুবক শহর ত্যাগ করিয়া গৃহ ত্যাগ করিয়া গুহায় আশ্রয় নিয়াছিল-
তোমরা যখন
তাহাদের থেকে পৃথক হলে এবং তাহারা আল্লাহ্র পরিবর্তে
যাদের
ইবাদত করে তাহাদের থেকে, তখন তোমরা গুহায়
আশ্রয় গ্রহণ কর।
তোমাদের
প্রতিপালক তোমাদের জন্যে দয়া বিস্তার করিবেন
এবং তিনি
তোমাদের জন্যে তোমাদের কাজকর্মকে ফলপ্রসু করার ব্যবস্থা করিবেন। -আল কোরআন (১৮:১৬)
আপনি যখন
আদর্শ মুসলিম গ্রামে
চলিয়া করিবেন, আল্লাহ
সোবহানাহু তায়ালা বলেন,
তিনি আপনাকে রক্ষা
করিবেন, আপনার উপর
তাঁহার অনুগ্রহ বর্ষণ
করিবেন ।
আপনি কিভাবে
হাঁসের ঝাকের সাথে
বসে আছেন যেখানে
আল্লাহ আপনার উপর
রহমত বর্ষণের প্রতিশ্রুতি
দিতেছেন ?
মূল
- শাইখ
ইমরান নজর হোসেন
অনুবাদ
– বশীর মাহমুদ ইলিয়াস
There Is No Need For You To Leave The Cities Which You Live If You Are Comfortable There.
If You Have Eyes And You Can't See Women Dress And Yet Be Naked
If You Have Eyes And You Can't See Women Dress Like Men.
If You Have Eyes And You Can't See Taller Buildings
If You Have Eyes And Can't See Alcohol
You Can't See Rampaging Prostitution
You Can't See Genetic Modify Food And Corruption
You Can't See Corruption Of Education All Around The Cities And You Feel Comfortable In The Cities And You Can't See Godless World.
If You Can't See These Things
And You Want To Stay In The Cities I Am Not Asking You To Leave The Cities No.
Just Stay There That Is Your Choice
But We Can See But You Can't See And When We See These Things Which I Have Mentioned,
We Know It's Time To Move !
If You Don't Want To Move Then Don't Move !!!
Why You Stop Us To Move ?
Our Perception Is The Ship Is Sinking
Our Perception Is The Nothing Can Cause To Stop The Ship From Sinking
Our Perception Is The We Are On The Boat Which Is Sinking And We Can Not Prevented From Sinking Then Common Sense Elementary Common Sense Is We Should Get Out Of The Ship And That's What We Are Doing To Moving To A Muslim Village.
If You Don't Want To Do That
If You Want To Remain The Boat Which Is Sinking Go Ahead And Stay There We Don't Want You To Leave At All.
That's Your Choice !!!
When The Ship Sinks You Will Sink With It !
When We Move To Muslim Village,
When We Withdraw With Cities
We Are Following Surat Ul Khaif
Which Is Sura Of Islamic Eschatology And In That Surah The Young Men Left The City, Left Their Homes And Withdrew To The Cave And ALLAH Subhan Watala Says In The Surat Ul Khaif
Surat Al-Kahf (The Cave) - سورة الكهف
Chapter No:18
Verse No 16
وَإِذِ اعْتَزَلْتُمُوهُمْ وَمَا يَعْبُدُونَ إِلَّا اللَّهَ فَأْوُوا إِلَى الْكَهْفِ يَنشُرْ لَكُمْ رَبُّكُم مِّن رَّحْمَتِهِ وَيُهَيِّئْ لَكُم مِّنْ أَمْرِكُم مِّرْفَقًا
(The young men said to one another): "And when you withdraw from them, and that which they worship, except Allah, then seek refuge in the Cave, your Lord will open a way for you from His Mercy and will make easy for you your affair (i.e. will give you what you will need of provision, dwelling, etc.)."
When You Flee To The Muslim Village ALLAH Says He Is Going To Protect You He Is Going To Shower His Mercy On You
How Can You Be Sitting With Ducks When ALLAH Promises To Shower You With His Mercy ??
WORLD WAR
3 WITHIN 1 YEAR
Assalaamu
'alaikum!
I
write to let you know that I had two dreams in the same
night
while visiting Iran (September 2014) - One after the
other
– in which I saw that nuclear war had started and
the
missiles were being shot into the sky.
The
same thing happened just before 9/11 while I
was still resident in Long Island. I had a dream in
which I saw 9/11 taking place in tall buildings in
Manhattan and I even made mention of the dream in
a Jamu'ah Khutbah which I gave in Masjid Dar al-
Qur'an in Long Island. 9/11 took place 2 years later.
was still resident in Long Island. I had a dream in
which I saw 9/11 taking place in tall buildings in
Manhattan and I even made mention of the dream in
a Jamu'ah Khutbah which I gave in Masjid Dar al-
Qur'an in Long Island. 9/11 took place 2 years later.
The
Prophet (sallalhu 'alaihi wa sallam) said that in
Akhir al-Zaman the dreams of a believer will seldom
fail to be true. The Implication of my dream is
perhaps, that there is only little time left - perhaps
only a year or two - before the Malhama took place
and most people resident in the great cities of the
world will die (practicularly in North America and Europe).
Akhir al-Zaman the dreams of a believer will seldom
fail to be true. The Implication of my dream is
perhaps, that there is only little time left - perhaps
only a year or two - before the Malhama took place
and most people resident in the great cities of the
world will die (practicularly in North America and Europe).
The
people of other cities will die like sheeps from anarchy,
Riots,
starvation etc. I do
not think this
dream a personal
one rather
it has universal
perspective. So I
got enough
time to
prepare myself for
the great war
and now you
also be
able to prepare
yourselves to face
the great war.
After ten
to twenty years
from now when
the world war
3
will end,
a very tiny
fraction of mankind
will remain alive.
I think
if the present
population of the
world is 8 billions,
it will
be half billion
after the world
war 3. If you are muslim
or
friend of muslim (like christian), get
out of city and go to a
remote
country side where you will have food and water for
your
wife and kids.
Malaysia
September 2014
September 2014
Nuclear war
and high-rise building
warning
Assalaamu 'alaikum to all! Ramadan
Kareem !
I went to sleep this afternoon on
the very eve of the 27th night of Ramadan
and promptly had a dream of nuclear
war.
I heard in my dream a tremendously
loud noise of an explosion or blast and
then saw high-rise building
crumbling all around me. Even though all high-rise
buildings around me were crumbling
before my eyes, I was untouched by
the blast and the subsequent folding
up of buildings.
I recognized instantly in the dream
that this was nuclear war.
I believe the dream was meant to
warn me and those who would be warned,
that we should avoid high-rise
buildings since if we are caught in such a
building when the nuclear war comes,
we will be buried below
tons of concrete and steel.
with love,
SHEIKH IMRAN HOSEIN
13/07/2015
তাবলীগ জামায়াতের
চিন্তাশক্তি নাই
তাহারা চাহিয়াছে
এমন একটি দল
সৃষ্টি করিতে যাহাদের
ধর্মীয় ধ্যান-ধারনা সাথে
ব্রিটিশ পার্লামেন্ট, আমেরিকান
কংগ্রেস এবং সমগ্র
ইহুদী জাতি একমত
হইবে । ইসলাম সম্পর্কে
সেই জামাআতের ধারনা
হইবে পাচঁ ওয়াক্ত
নামাজ পড়া, সুন্নাহ
সম্মত লেবাছ পড়া ।
তাছাড়া মেছওয়াক করা,
মাশায়াল্লাহ ! খুব ভালো ।
তাহারা চায় যাহাতে
দাঁতের এনামেলের কোন
ক্ষতি না হয়,
ভালো ভাবে পরিষ্কার
চক্চকে হয় । ফলে
হাসিলে মনে হইবে
তাহাদের দাঁত তারকারাজির
ন্যায় চকমক করিতেছে,
মাশায়াল্লাহ । পক্ষান্তরে টুথব্রাশ
দিয়ে দাঁত মাজিলে
এনামেলের ক্ষতি হয়,
দাঁত ঠিকমতো পরিষ্কার
হয় না । ফলে
দাঁত বাহির করিয়া
হাসিলেও কেউ মুগ্ধ
হয় না । ফলে
ধর্ম সম্পর্কে আমাদের
ধ্যান-ধারনা হইতেছে মসজিদে
যাওয়া, নামাজ পড়া
এবং ঘরে ফিরিয়া
আসা । ধর্ম সম্পর্কে
আমাদের ধারনা হইল
আশেপাশের মুসলমানদের কাছে
যাওয়া, (যাহাকে গাস্ত
বলা হয়) তাহাদেরকে
মসজিদের দিকে ডাকা,
নামাজের দিকে, রোজার
দিকে ডাকা । কিন্তু
ইমরান হোসেন আবোলতাবোল
যাহা বলিতেছে তাহার
প্রতি আমাদের কর্ণপাত
করিবার দরকার নাই ।
আমরা এমন লোক
যাহাদের মাথায় যুক্তি
দিয়ে চিন্তাভাবনা বিচার-বিশ্লেষণ করিবার
মতো শক্তি নাই ।
আমরা আজকের দুনিয়ার
কঠিন বাস্তবতা অনুধাবনের
চেষ্টা করি না ।
তাবলীগ জামায়াত, জামায়াতুত
তাবলীগ । আজকে তাদের
প্রতি আমার একটি
নসীহত আছে । এই
লোকগুলি, যারা আমাদেরই
লোক, রূপকথার পরীস্তানে
ঘুমিয়ে আছে, গভীর
ঘুমে অচেতন । এই
প্রথম আমি তাদের
সম্পর্কে কর্কশ ভাষায়
কথা বলিতেছি এবং
সময় আসিয়াছে কঠিন
কথা বলিবার, যদি
আমাদের জ্ঞানবুদ্ধির প্রতি
নুন্যতম শ্রদ্ধাবোধ থাকে ।
আমরা হিন্দু মুসলমান
বৌদ্ধ খ্রীষ্টান যাই
হই না কেন,
আমাদেরকে অবশ্যই জানিবার
চেষ্টা করিতে হইবে
বর্তমান বিশ্বে কি
ঘটিতেছে । আল্লাহ পবিত্র
কোরআনে আপনাদের সম্পর্কে
বলিয়াছেন এবং সন্দেহ
নাই একথা বাইবেলেও
বর্ণিত হইয়াছে । (একদল
লোক সম্পর্কে) “যাদের
চক্ষু আছে কিন্তু
তাহারা দেখে না”,
ইহা আপনারা তাবলীগ
জামাআত । “তাহাদের কান
আছে কিন্তু তাহারা
শোনে না”, ইহা
আপনারা তাবলীগ জামায়াত ।
“তাহাদের অন্তঃকরণ আছে
কিন্তু তাহারা কিছু
অনুধাবন করে না”,
ইহা আপনারা তাবলীগ
জামাত। “তাহারা পশুদের
ন্যায় নির্বোধ, বরং
পশুর চাইতেও অধম ”। তাহারা
পশুদের চাইতেও বেশী
পথহারা । আজকের এই
কটু ভাষা তাদের
বদনাম ছড়ানোর জন্য
নয় বরং তাদেরকে
নিদ্রা হইতে জাগ্রত
করিবার জন্য । এই কর্কশ
ভাষা তাহাদের প্রতি
দুষমনীর কারণে নয়
বরং সহানুভুতির কারণে ।
তাহারা এমন লোক
যাহারা মহাবিশ্বের একমাত্র
প্রতিপালক আল্লাহর (আখেরি
জামানা সম্পর্কিত) নিদর্শনগুলির
প্রতি উদাসীন, যাহা
রহস্যময়ভাবে বর্তমানে চারদিকে
প্রকাশিত হইতেছে । আপনাদের
কাছে যদি এই
সংক্রান্ত সত্য থাকে,
তাহা ব্যাখ্যা করুন ।
নতুবা সত্যকে অনুসন্ধ্যান
করুন, কেননা আপনাদের
নিকট সত্য নাই ।
সেই লোকদের দিয়া
আল্লাহ কি করিবেন
যাহারা কোন চিন্তাভাবনা
করে না ?
মূল
- শাইখ
ইমরান নজর হোসেন
অনুবাদ
– বশীর মাহমুদ ইলিয়াস
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ (মালহামা/আরমাগেডন) পরবর্তী
বিশ্ব পরিস্থিতি
মূল - শাইখ
ইমরান নজর হোসেন
অনুবাদ – বশীর মাহমুদ
ইলিয়াস
আমার আজকের
আলোচ্য বিষয়টি কেবল
আশ্চর্যজনকই নয়, পাশাপাশি
দূর্লভও । তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ (মালহামা/আরমাগেডন) পরবর্তী
বিশ্ব পরিস্থিতি কেমন
হবে। তখনকার পৃথিবীর
সামরিক, রাজনৈতিক, সাংষ্কৃতিক,
অর্থনৈতিক অবস্থা কেমন
হবে । কৃষির অবস্থা
কেমন হবে, খাবার-দাবারের
অবস্থা কেমন হবে ।
ইহা তো কোন
সহজ বিষয় নয় ।
এই ব্যাপারে আমরা
একটা বিখ্যাত হাদীসের
আলোচনা করব । হাদীসটি আবু
দাউদ শরীফের বর্ণিত
হইয়াছে । বলুন তো
ইহার বর্ণনাকারী কে ?
মাশায়াল্লাহ ! মোয়াজ ইবনে
জাবাল (রাঃ) । মহানবী (সাঃ) বলিয়াছেন
যে, “যখন বায়তুল
মোকাদ্দাসের (অর্থাৎ জেরুজালেমের)
উত্থান হইবে তখন
মদীনা অধঃপতন হইবে”।
ইহা ইশারা করে
যে, দাজ্জালের আত্মপ্রকাশ
খুবই নিকটবর্তী । জেরুজালেমের
উত্থান বলিতে রূপকার্থে
বুঝানো হয়েছে যে,
ইহুদীরা পৃথিবীর ক্ষমতার
নিয়ন্ত্রকারী । মদীনার
অধঃপতন বলিতে বুঝানো
হয়েছে উম্মাতে মোহাম্মাদি
(সাঃ) দুরবস্থা । ইসরাইল
রাষ্ট্রটির উত্থান হইতেছে
আর উম্মতে মোহাম্মদী
ধ্বংসের দিকে যাইতেছে।
মদীনার অধঃপতনের পরে
মহাযুদ্ধ (মালহামা) শুরু হইবে ।
বিশ্বযুদ্ধের (মালহামা) পরের সবচেয়ে
বড় ঘটনা হইবে
কনস্ট্যানটিনোপল বিজয় । মোস্তফা
কামাল পাশা আমাকে
কনষ্ট্যান্টিনোপল বলা থেকে
বিরত রাখিতে পারিবে
না । (যিনি কনষ্ট্যান্টিনোপল নগরীর
নাম পরিবর্তন করে
ইস্তাম্বুল রাখিয়াছেন)
ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রে
ভোট দেওয়া শিরক
ইসলামী বিশ্বের
পুরোটাই বর্তমানে ধর্মনিরপেক্ষ
রাষ্ট্রব্যবস্থাকে আলিঙন করিয়াছে ।
আমি অষ্ট্রেলিয়া ত্যাগের
পূর্বে আপনাদেরকে একটি
কথা বলিতে চাই,
যখনই আমি দুইটি
বিষয়ে কথা বলি,
অনেক মানুষ আমার
সাথে অদ্ভূত ব্যবহার
করে । ইহাতে আমি
কষ্ট পাই বটে
কিন্তু তাহাতে আমার
কোন পরিবর্তন হইবে
না । কেননা আমি
ইসলাম প্রচার করি
মানুষকে খুশি করিবার
জন্য নয় বরং
আমার প্রতিপালককে সন্তুষ্ট
করিবার জন্য । যখন
আমি সুদ সম্পর্কে
কথা বলি, তখন
কিছু মানুষ আমাকে
ঘৃণা করিতে শুরু
করে । হ্যাঁ, ইহাতে
আমার কিছু যায়-আসে
না । যখন কোন
মুসলমান আধুনিক ধর্মনিরপেক্ষ
রাষ্ট্রের প্রতি, সংবিধানের
প্রতি আনুগত্য প্রকাশ
করে (যাহা ঘোষনা করে
যে আল্লাহ এখন
আর সর্বময় ক্ষমতার
অধিকারী নয়, বরং
রাষ্ট্র সার্বভৌম ক্ষমতার
অধিকারী, আল্লাহ যাহাকে
হারাম ঘোষণা করিয়াছেন
রাষ্ট্র তাহাকে হালাল
ঘোষণা করে) তিনি
অবশ্যই শিরক করিলেন ।
আপনাকে তাহা করিতে
হয় নাগরিকত্ব লাভের
জন্য ; হ্যাঁ, পাসপোর্ট , ভিসা , গ্রীনকার্ড । আমার
কথা যদি বিশ্বাস
না করেন, কোন
সমস্যা নাই । আপনি
যখন কবরে প্রবেশ
করিবেন তখন নিজের
চোখেই দেখিতে পাইবেন ।
একজন মুসলমান যখন
ভোটকেন্দ্রে যায় এবং সরকার
গঠনের জন্য ভোট
দেয় (যাহারা শিরক ভিত্তিক
সরকার পরিচালনা করিবে)
তখন তিনি অবশ্যিই
শিরক করিলেন । আমার
কথা যদি বিশ্বাস
না করেন, কোন
সমস্যা নাই । আমার
সাথে শত্রুতার কোন
দরকার নাই, ভোট
দিতে যান, আমি
আপনাকে বাধা দিতেছি
না । কিন্তু আপনি
যখন কবরে যাইবেন,
তখন দেখিতে পাইবেন
যে আপনি শিরক
করিয়াছিলেন । কাজেই অজ্ঞতার
মধ্যে বসবাস করিবেন
না, এটাই আমার
শেষ কথা । বীরপুরুষের
মতো উঠে দাঁড়ান
এবং সেভাবেই বিষয়টি
নিন । ইহা হইল
সেই সর্বব্যাপী শিরক,
যেই সম্পর্কে মহানবী (সাঃ)
ভবিষ্যৎবাণী করিয়া গিয়াছেন ।
তিনি বলিয়াছিলেন যে, এমন
একটি সময় আসিবে
যখন শিরক থাকিবে
সর্বত্র এমনভাবে যে
তাহাকে সনাক্ত করাই
কঠিন হইবে ; যেভাবে
অন্ধকার রাতে কালো
পাথরে থাকা একটি
কালো পিপঁড়াকে খুঁজে
পাওয়া কঠিন ব্যাপার ।
কাজেই আপনি যদি
বিষয়টি ইতিপূর্বে না
জানিয়া থাকেন তবে
অবাক হইবেন না ।
এখন আমার লেকচারের
পর তো জানিতে
পারিলেন । ইসলামী বিশ্বসহ
সারা দুনিয়াতে একই
ধরনের রাজনীতি চালু
করিবার জন্য ধর্মনিরপেক্ষ
রাষ্ট্র ব্যবস্থাকে ব্যবহার
করা হইতেছে ।
মূল - শাইখ
ইমরান নজর হোসেন
অনুবাদ – বশীর মাহমুদ
ইলিয়াস
মুসলমানদের উচিত
বেশী বেশী সন্তান
নেওয়া পাশাপাশি ধনী
মুসলমানদের উচিত গরীব
মুসলমানদের সন্তানদের লালন-পালনে
সহযোগিতা করা । কেননা
মহানবী (সাঃ) বলিয়াছেন, মানবজাতির
মধ্যে যখন রোমানদের (অর্থাৎ খৃষ্টানদের)
সংখ্যা বৃদ্ধি পাইবে,
তখন কিয়ামত অনুষ্টিত
হইবে (অর্থাৎ পৃথিবী ধ্বংস
হইবে) । (মুসলিম শরীফ ঃ ৬৯২৫)
খৃষ্টানদের সংখ্যা ইতিমধ্যেই
মুসলমানদের চাইতে বেশী
হয়ে গেছে ।খ্রীষ্টানরা নিজেদের
দেশে বেশী বেশী
সন্তান নেওয়া দম্পতিকে
বিরাটভাবে পুরষ্কৃত করে
কিন্তু মুসলমানদেরকে পরামর্শ
দেয় জন্মনিয়ন্ত্রন করার
জন্য । বাংলাদেশের জনসংখ্যা
যখন ৭ কোটি
ছিল তখন খাদ্য
আমদানী করতে হইত
অথচ এখন জনসংখ্যা
১৭ কোটি তারপরও
আমরা খাদ্য রপ্তানী
করি ।
আমরাই ইয়াজুজ-মাজুজ
আল্লাহর রাসুল (সাঃ)
পরিষ্কার বলিয়া দিয়াছেন
যে, এক বাটি (অর্থথাৎ এক লিটার)
পানি দিয়া ওজু
করিতে হইবে । হাতকে
গর্তের মতো করিয়া
এক কোশ পানি
নিয়া এক একটি
অঙ্গ ধৌত করিতে
হইবে । প্রবাহিত পানি
দিয়া অজু করিতে নবী করিম
(সাঃ) নিষেধ করিয়াছেন ।
এখন আমরা বাসায়
এবং মসজিদে সর্বত্র
পানির ট্যাপ ছাড়িয়া
দিয়া অজু করি ।
ইহাতে যে কি
পরিমাণ পানির অপচয়
হয় আল্লাহ জানে ।
মহানবী (সাঃ) ভবিষ্যৎবাণী করিয়াছেন
যে, কেয়ামতের পূর্বে
ইয়াজুজ-মাজুজ নামের একটি
জাতির আর্বিভাব হইবে
যাহারা পানি পান
করিতে করিতে নদী
পর্যন্ত শুকাইয়া ফেলিবে
অর্থাৎ তাহারা হইবে
পানির মহাঅপচয়কারী । এখন
অজু-গোসল, কৃষিকাজ এবং
কলকারখানায় আমরা এমনভাবে
পানির অপচয় করিতেছি
যে, আক্ষরিক অর্থেই
পৃথিবীর অনেক নদী-নালা
বর্তমানে শুকাইয়া গিয়াছে ।
সাহাবায়ে কেরাম বর্তমানে
বাঁচিয়া থাকিলে নিশ্চিতভাবেই
বিশ্বাস করিতেন যে,
আমরা সেই ইয়াজুজ-মাজুজ !!!
মূল - শাইখ
ইমরান নজর হোসেন
অনুবাদ – বশীর মাহমুদ
ইলিয়াস
যাহারা টেলিভিশন
দেখিতে দেওয়ার মাধ্যমে
শিশুদের মগজ ধোলাইয়ের
সুযোগ করিয়া দিয়াছেন,
তাহাদেরকে একদিন অবশ্যই
জবাবদিহি করিতে হইবে ।
টেলিভিশন কি কোন
নিষ্পাপ জিনিস ? টেলিভিশনের
প্রতিটি অনুষ্টান (মুসলমানদেরকে
আল্লাহ এবং আল্লাহর
রাসুল সাঃ থেকে
দূরে সরাইয়া নেওয়ার
জন্য) অনেক পরিকল্পনা
করিয়া তৈরী করা
হইয়া থাকে ।
মূল - শাইখ
ইমরান নজর হোসেন
অনুবাদ – বশীর মাহমুদ
ইলিয়াস
দাজ্জাল সম্পর্কে
বিশ্বনবী (সাঃ) যাহা বলিয়াছেন,
তাহা বুঝিতে চাহিলে
আন্তর্জাতিক রাজনীতি, অর্থনীতি
এবং ইতিহাসের উপর
আপনাকে অন্তত বিশ
বছর পড়াশুনা করিতে
হইবে ।
মূল - শাইখ
ইমরান নজর হোসেন
অনুবাদ – বশীর মাহমুদ
ইলিয়াস
No comments:
Post a Comment